নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি

নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি সম্পর্কে জানতে চাইলে নিচের লেখাগুলো অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে। যেমন-কমলালেবু এবং বিট মিশ্রিত সালাদ; গাজর ও শশা; গাজর ও মূলা; শশা; পানিফল ও তিল মিশ্রিত সালাদ এবং ধনেপাতা এবং লেবুর ভিনেগার দিয়ে তরল সালাদ।
নানা-উপাদান-মিশ্রিত-স্বাস্থ্যকর-সালাদ-তৈরি-রেসিপি
মূলত বিশ্বজুড়ে নানা প্রকারের সালাদ রয়েছে যেগুলি বিখ্যাত, যেমন-গ্রীক সালাদ, ক্যাপ্রেস সালাদ, কোলসল, সিজার, চিকেন, টুনা সালাদ সারাবিশ্বেই সমাদৃত।

পেজ সূচিপত্রঃ নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি

নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি
কমলালেবু এবং বিট মিশ্রিত সালাদ
গাজর, শশা ও অন্যান্য উপদান মিশ্রিত সালাদ
গাজর, মূলা এবং তিল যুক্ত সালাদ
গাজর এবং টমেটোর সালাদ
টমেটো এবং অন্যান্য উপকরণের সালাদ
শশা, পানিফল এবং তিল মিশ্রিত সালাদ
শশা, কেশর এবং পেয়ারার সালাদ
শশা, পেয়ারা অন্যান্য উপকরণে সালাদ
ধনেপাতা এবং লেবুর ভিনেগার দিয়ে তরল সালাদ
সালাদ কেন খাবেন
শেষ কথা

নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপিঃ

খাবারের সাথে সালাদ একটি আলাদা বৈচিত্র্যই এনে থাকে। বিশেষ করে তৈলাক্ত বা মশলাদার খাবারের সাথে যদি সালাদ থাকে তাহলে তা আরও সুস্বাদু হয়ে ওঠে। তবে আমরা সাধারণত যে সকল অকেশন বা দাওয়াত অতবা বাড়িতে যখন পোলাও-মাংস-বিরিয়ানি ইত্যাদি ধরণের রান্না করে থাকি, তখন কিন্তু শশার সালাদটি বেশি করে থাকি। তবে অনেকেই আছেন, যারা এই সালাদে একটু ভিন্নতা এনে থাকে।

আরও পড়ুনঃ বোম্বাই মরিচের অসাধারণ ১৩টি কার্যকরী উপকার - বোম্বাই মরিচের এই পুষ্টি গুণাগুলো কি?

খেয়াল করে দেখবেন যে, যখন আপনি কোন ফাস্টফুড রেস্টুরেন্ট বা চাইনিজ রেস্তোরা গুলোতে যান, তখন সেখানে দেখবেন সালাদের একটি বৈচিত্র্যতা। অর্থাৎ সব খারারের সাথেই যে সালাদ প্রয়োজন এমনটা নয়, আবার এমন কিছু খাবার আছে যেখানে সালাদ না হলে চলেই না। সুতরাং আজকে নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি সম্পর্কে আমরা চেষ্টা করি কিছু জানার জন্য। তো চলুন শুরু করা যাক-

কমলালেবু এবং বিট মিশ্রিত সালাদঃ

নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি এর মধ্যে কমলালেবু ও বিট মিশ্রিত সালাদ তৈরি করতে হলে প্রথমে বিট আগে সিদ্ধ করে নিন। এরপর একটি কমলালেবুর খোসা ছাড়িয়ে আলাদা জাগায় রাখুন। এরপর বিটটি ঠান্ডা হয়ে গেলে তার খোসা ছাড়িয়ে পাতলা গোল গোল করে কেটে নিন। ১টি পেঁয়াজ রিং করে কেটে নিয়ে নিন। এরপর একটি আলাদা পাত্রে এক টেবিল চামচ করে অলিভ অয়েল, লেবুর রস, মধু এবং পরিমাণ মতো লবণ একসাথে ভালোভাবে মিশ্রিত করুন। এরপর কেটে রাখা বিট, কমলালেবু ও পেঁয়াজের উপর ঢেলে দিয়ে হালকা করে নেড়ে নিন। আর সম্ভব হলে পুদিনা পাতা এই সালাদের উপর ছড়িয়ে দিতে পারেন।

গাজর, শশা ও অন্যান্য উপদান মিশ্রিত সালাদঃ

১ থেকে ২টি গাজর এবং ১টি শশা ভালো করে ধুয়ে পাতলা গোল করে কেটে নিন, এরপর ধনে পাতা (যদি দিতে চান), পুদিনা পাতা এবং পেঁয়াজ সামান্য কুচি করে আলাদা একটি পাত্রে রেখে দিন। এবারে সাদা ভিনেগার ও অলিভ অয়েল ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১/২ চামচ, সামান্য মধু বা চিনি, লবণ পরিমাণ মতো, ভাজা জিরার গুঁড়া ইত্যাদি সবগুলো এবং সয়াসস (যদি দিতে চান) দিয়ে ভালো করে ড্রেসিং বা মিশ্রিত করে নিন। এরপর আপনার কাটা গাজর, শশা রাখা পাত্রে হালকা করে ঢেলে দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। পরিবেশনের আগে যদি সামান্য কিছু সাদা তিল ছড়িয়ে দিতে পারেন, তাহলে এর স্বাদ আরও উন্নত হবে। পরিশেষে সবগুলো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে কিছুক্ষণ ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে পরিবেশন করতে পারেন।

গাজর, মূলা এবং তিল যুক্ত সালাদঃ

আপনি ঘরে বসেই গাজর, মূলা বা তিল ছিটিয়ে ঝটপট তৈরি করে নিতে পারেন সুস্বাদু একটি সালাদ। এজন্য প্রথমে আপনাকে ১টি গাজ এবং ১/২ ভাগ মূলা চিকন চিকন লম্বা করে কেটে নিতে হবে। এরপর কাটা মূলাটি হালকা গরম পানিতে পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে অন্ততপক্ষে ১০ মিনিট পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখুন। অর্থাৎ এতে করে মূলার গন্ধ এবং ঝাঁঝ চলে যাবে। এবারে চিকন করে কাটা গাজর এবং মূলা একসাথে মিশিয়ে নিয়ে তার উপর সালাদ ড্রেসিং (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়, যেটি বিভিন্ন উপাদান দিয়ে রেডিমেড তৈরী করা থাকে) দিয়ে পুনরায় মিশ্রিত করে এর উপর প্রয়োজনানুযায়ী সাদা তিল ছিটিয়ে সার্ভ করতে পারেন একটি সুস্বাদু সালাদ।

গাজর এবং টমেটোর সালাদঃ

আরেকটি সহজ এবং মজাদার সালাদ হচ্ছে গাজর ও টমেটো দিয়ে তৈরীকৃত সালাদ। অর্থাৎ এক্ষেত্রে আপনাকে একটি গাজর, টমেটো এবং কিছু লেটুস পাতা ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর ১টি গাজরের ১/২ ভাগ কুচি করে এবং ১টি টমেটো বড় বড় বা রিং করে এবং লেটুস পাতা বড় বড় টুকরা কেটে নিতে হবে। অর্থাৎ কাটা সম্পন্ন হলে, প্রথমে লেটুস পাতা এরপর টমেটো এবং সবশেষে গাজরের কুচি দিয়ে তার উপরে সালাদ ড্রেসিং প্রয়োজনানুযায়ী মিশ্রিত করুন। ব্যস হয়ে গেল আপনার গাজর, টমেটো এবং লেটুস পাতার সালাদ। নির্বিঘ্নে তা সার্ভ করুন।

টমেটো এবং অন্যান্য উপকরণের সালাদঃ

অর্থাৎ টমেটো আমরা অনেকেই কাঁচা খেয়ে থাকি এবং বিভিন্নভাবে রান্না করেও খেয়ে থাকি, আবার টমেটো অন্যান্য সবজির সাথে মিশিয়ে সালাদও খেয়ে থাকি। তবে আমরা ইচ্ছে করলে এই টমেটো এবং তার সাথে অন্যান্য উপাদান মিশ্রিত করে একটি সুস্বাদু এবং চমকপ্রদ সালাদ তৈরি করতে পারি। এর জন্য প্রথমে ২টি পাকা টমেটো, ২টি কাঁচা মরিচ, ২টি পেঁয়াজ ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুনঃ লেবু চা কিভাবে খেলে এর উপকারিতা মিলবে

এরপর টমেটো ২টি প্রথমে স্লাইস বা গোল করে কেটে তা চারভাগ করতে পারেন, ২টি কাঁচা মরিচ কুচি, ২ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি এবং পরিমাণ মতো লবণ দিয়েসবগুলো একসঙ্গে মাখিয়ে নিন এবং আপনি চাইলে লেবুর রসও দিতে পারেন। ব্যস হয়ে গেলো আপনার টমেটোর সালাদ।

শশা, পানিফল এবং তিল মিশ্রিত সালাদঃ

পানিফল যেহেতু শীতকালীন সময়েই বেশি পাওয়া যায়, তাই পানিফল এবং শশা, তিল এবং সরষে বাটা দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন একটি চমৎকার সুস্বাদু সালাদ। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে একটি শশা, ৮-১০টি পানিফল এবং ২ চামচ সাদা তিল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এরপর শশা ও পানি ফলটির চোকা ছাড়িয়ে কুচি কুচি করে কেটে নিন। এবার শশা ও পানিফল কুচির সাথে তিলগুলি ভালো করে মাখিয়ে নিয়ে এর উপর সামান্য বা পরিমাণ মতো সরষে বাটা দিয়ে ভালোভাবে মিশ্রিত করে নিলেই তৈরি হয়ে গেলো আপনার মজাদার সালাদ।

শশা, কেশর এবং পেয়ারার সালাদঃ

মূলত শীতকালে কেশর সচরাচর পাওয়া যায়। তাই এক্ষেত্রে ১টি শশা, মাঝারি সাইজের একটি কেশর এবং মাঝারি সাইজের একটি পেয়ারা ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এবারে কেশরের খোসা ছাড়িয়ে শশা, কেশর এবং পেয়ারা (পেয়ারার বিচি বাদ দিতে পারেন) কুচি কুচি করে কেটে নিন। এর উপর সামান্য পরিমাণে ভিনেগার দিতে পারেন। সবগুলো ভালোভাবে একসাথে মিশ্রিত করে সার্ভ করতে পারেন।

শশা, পেয়ারা অন্যান্য উপকরণে সালাদঃ

যেহেতু পেয়ারা এবং শশা এখন মোটামুটি সব সময়েই পাওয়া যায়, তাই চটজলদি শশা, পেয়ারা এবং খাঁটি সরিষার তেল ও পরিমাণ মতো লবণ মিশ্রিত করেই কিন্তু একটি সালাদ তৈরি করে পারেন। মনে রাখবেন, যে সালাদটি আপনি তৈরি করতে যাচ্ছেন, তার পরিমাণের উপর কিন্তু নির্ভর করে যে, আপনি কতজন ব্যক্তির জন্য সালাদ তৈরি করবেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে, একটি শশা এবং একটি পেয়ারা প্রথমে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর শশা এবং পেয়ারাটি কুচি কুচি করে কেটে নিবেন। এরপর শশা এবং পেয়ারা একটা পাত্রে রেখে তাতে পরিমাণ মতো খাঁটি সরিষার তেল এবং পরিমাণ মতো লবণ মিশ্রিত করে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। ব্যস হয়ে গেলো আপনার চটজলদি একটি সালাদ।

ধনেপাতা এবং লেবুর ভিনেগার দিয়ে তরল সালাদঃ

সাধারণত ফল, সবজি বা অন্যান্য উপকরণ দিয়ে চিবিয়ে খাওয়ার জন্য যে সালাদ সেটি নাও হতে পারে। অর্থাৎ আপনার ইচ্ছে হলো যে, আপনি তরল সালাদ তৈরি করে খাবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে যা যোগাড় করতে হবে, তা হলো অলিভ অয়েল ১/৩ কাপ, ধনিয়া পাতা (যদি তাজা বা ফ্রেশ হয়) ২ মুঠো, একটি লেবুর অর্ধেক করে রস সংগ্রহ, রসুন (কুচি কুচি করে) ২ টেবিল চামচ, ভিনেগার ২ টেবিল চামচ, লবণ আপনার পরিমাণ মতো এবং পানি দিবেন ২ টেবিল চামচ। ইত্যাদি সব উপকরণগুলো একসাথে মিশ্রিত করে ব্লেন্ডারে দিয়ে ঘন মিহি বা পেস্ট করে নিন। এরপর কিছুক্ষণ তা ফ্রিজে রেখে তারপর তা সার্ভ করতে পারেন।

সালাদ কেন খাবেনঃ

প্রশ্ন হচ্ছে আমরা কেন সালাদ খাই। এর উত্তরে আমরা অনেকেই বলতে পারি, ভালো লাগে, মুখের স্বাদ বাড়ে, কেউ কেউ আবার বলেন, সালাদ খেলে হজম হয় ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে কোনটা ঠিক? সবগুলোই না নির্দিষ্ট কোনটি? মূলত সালাদ আমরা খাই মুখের ভেতরকার তৈলাক্ত ভাব দূর করে পুনরায় নতুন খাবারের স্বাদ গ্রহণের জন্য, পরবর্তী খাবারগুলো খাওয়ার আগ্রহ তৈরি করার জন্য এবং শরীরে যাতে খারাপ না লাগে বা হজম হয়ে যাই ইত্যাদি কারণে। মজার ব্যাপার হলো, প্রতিটা খাদ্য গ্রহণের পরই কিন্তু একটা কাঁচা ফল বা সবজী অর্থাৎ যে কোন প্রকারের কাঁচা কিছু খাওয়া অত্যন্ত উপকারী ও স্বাস্থ্যসম্মত। প্রশ্ন হচ্ছে কেন কাঁচা ফলমূল বা সবজী খেতে হবে? এর প্রকৃত উত্তর হলো, জাপানীদের ত্বক পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের চেয়ে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে, যা অনেকেই জানেন। কিন্তু কেন? কারণ তারা যে কোন খাবার গ্রহণের পর পরই কোন একটা কাঁচা কিছু খেয়ে থাকে। হতে পারে সেটা শশা, মূলা, কলা, আপেল, আঙ্গুর, পেয়ারা ইত্যাদি। আবার হতে পারে সেটা বেগুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ, আলু, গাজর, লাউ বা কুমড়া ইত্যাদি। একটা বিষয়ে আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, পেট শান্তি, দুনিয়া শান্তি। অর্থাৎ আপনার যদি নিয়মিত টয়লেট হয় (হতে পারে সেটা একবার-দুইবার বা তিনবার), পেট পরিস্কার থাকে, তাহলে মস্তিস্কও উর্বর হয়, কাজের প্রতি মনোযোগ বাড়ে, শরীরের সবকিছুই অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবে চলাচল করে থাকে। কিন্তু কোন কারণে যদি পেট গরমিল দেখা দেয়, তাহলে তার দায়ভার সমস্ত শরীরের উপরেই বর্তায়। সুতরাং এখানে একটা বিষয় পরিস্কার যে, আপনি সকালে নাস্তা গ্রহণের পর যদি ১টি বা ২টি কলা খেতে পারেন, সেটা আপনার সারাদিনের জন্য অত্যন্ত উপকার বয়ে আনবে। আবার দুপুরের খাবারের সময় যদি কোন সালাদ বা কোন একটা ফল খেতে পারেন, তাহলে আপনার ডাইজেস্ট ভালো হবে এবং পটিও পরিস্কার হবে। ঠিক তেমনই রাত্রে আপনি খাবার গ্রহণের পর যদি আবার একটি কোন ফল বা সবজি খেতে পারেন, তাহলে সকালের পটিও আপনার পরিস্কার হবে। আসলে সালাদ তৈরি বা যোগাড় করাটা একটি অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় অনেকের কাছে। কিন্তু খাদ্য গ্রহণের পর যে কোন একটা কাঁচা ফল খাওয়াতে কোন জটিলতা বা সময় সাপেক্ষ হয়ে উঠেনা। যাইহোক, চেষ্টা করবেন, যে কোন খাদ্য গ্রহণের পরই কোন একটা কাঁচা ফল বা সবজি খাওয়ার। হতে পারে সেটা শশা, গাজর, কলা, আপেল, পেয়ারা, বরবটি, মটরশুটি, টমেটো, ফুলকা, ফুলকপি ইত্যাদি ইত্যাদি।

নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি-শেষ কথাঃ

নানা প্রকারের সালাদে নানা প্রকারের স্বাদ হয়ে থাকে। যখন আপনি বাড়িতে কোন সালাদ তৈরি করবেন, তখন দেখবেন সালাদের একরকম স্বাদ, আবার যখন কোন উচ্চ মানের রেস্টুরেন্টে কোন কিছু খাওয়ার সাথে সালাদ খাবেন, তার স্বাদও ভিন্ন। এর কারণ কি হতে পারে। কারণ হচ্ছে বিশেষ কোন সালাদ তৈরিতে যে উপকরণগুলি প্রয়োজন তার সবগুলিই যদি আপনি পরিমাণ মতো দিয়ে থাকেন, তাহলে স্বালাদের স্বাদ লাগবে সেই উচ্চমানের হোটেল বা রেস্টেুরেন্টের মত।

আরও পড়ুনঃ শীতকালে ফোটে এমন ৫০টি ফুলের নামের তালিকা

যাইহোক, আজকের নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি সম্পর্কে আশা করি জানতে ও বুঝতে পেরেছেন যে কেন আসলে আমাদের সালাদা খাওয়া বা খাবারের পর কেন প্রয়োজন। সুতরাং নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি সম্পর্কে যদি আপনার কোন মন্তব্য/পরামর্শ থাকে তাহলে তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন এবং সেইসঙ্গে আজকের আলোচন্য বিষয়ে আপনার দীর্ঘক্ষণ সম্পৃক্ততার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Mithu Sarker
Mithu Sarker
আমি মিঠু সরকার, দুই বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং ও এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে আসছি। ব্লগ পোস্ট, ওয়েব কনটেন্ট ও মার্কেটিং রাইটিংয়ে আমার বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। মানসম্মত ও পাঠকবান্ধব লেখার মাধ্যমে অনলাইন সফলতা গড়াই আমার লক্ষ্য।